cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট সিটি কর্পোরেশনের (সিসিক) ভাণ্ডার থেকে অব্যবহৃত প্রায় ২৮ লাখ টাকা দামের ৫৩৫টি পানির ফ্লু মিটার চু’রির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে সিসিকের ৮ কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হয়েছে।
সেই সাথে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ৩ সদস্যবিশিষ্ট একটি ত’দন্ত কমিটি গঠন করেছেন এবং সংশ্লিষ্ট ৩ কর্মক’র্তাকে শোকজ করেছেন। এ ব্যাপারে এসএমপির হ’জরত শাহপরাণ (রহ.) থা’নায় একটি সাধারণ ডায়েরি করা হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে কাজ করছে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী।
জানা যায়- সিলেট সিটি কর্পোরেশন এলাকার কুশিঘাটে ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্টে প্রায় ২৮ লক্ষ টাকা দামের ৫৩৫টি ফ্লু মিটার রাখা হয়েছিল। কিন্তু এ গুলো ম্যানুয়াল হওয়ায় ব্যবহার করা যায়নি। এমতাবস্থায় ৫০টি ফ্লু মিটার উত্তোলনের প্রয়োজন পড়লে সেখানে সংশ্লিষ্টরা গিয়ে দেখেন- কোনো মিটারই গোডাউনে নেই। এনিয়ে সিসিকের কর্মক’র্তারা দায়িত্ব অবহেলায় ৮ কর্মচারীকে বরখাস্ত করেন এবং সংশ্লিষ্ট ৩ কর্মক’র্তাকে শোকজ করেন। গত ২৬ সেপ্টেম্বর সিসিকের পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সোবহান বাদি হয়ে এসএমপির হ’জরত শাহপরাণ (রহ.) থা’নায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন।
জিডির বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন এসএমপির হ’জরত শাহপরাণ (রহ.) থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা (ওসি) সৈয়দ আনিসুর রহমান। তিনি বলেন- ‘মিটার চু’রির ঘটনায় জিডি হয়েছে। আম’রা বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করছি।’
সিসিক সূত্র জানায়- ঘটনার জানাজানি হওয়ার পর ওই সময় দায়িত্বপালনকারী সিসিকের স্থায়ী কর্মচারী পাম্প অ’পারেটর হাসান মাহমুদ মাসুমকে সাময়িক বরখাস্ত ও অস্থায়ী ৭ কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হয়। সেই সাথে সংশ্লিষ্ট প্রকৌশল শাখার তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলী আকবর, পানি শাখার নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সোবহান ও সহকারী প্রকৌশলী এনামুল হক তপাদারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) প্রদান করা হয়েছে।
মিটার চু’রির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন সিসিকের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আলী আকবর। তিনি জানান- ‘আমাদের কুশিঘাট ভাণ্ডার হতে ৫৩৫টি ফ্লু মিটার পাওয়া যাচ্ছে না। এ ঘটনায় ১ স্থায়ী কর্মচারীকে সাময়িক ও ৭ অস্থায়ী কর্মচারীকে বরখাস্ত করা হয়েছে। এছাড়া আমাদের রাজস্ব কর্মক’র্তাকে প্রদান করে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি ত’দন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। কিভাবে কি হলো ত’দন্ত কমিটির রিপোর্ট ফেলে জানা যাবে।’
তিনি আরও বলেন- ‘বর্তমানে যেসব ফ্লু মিটার ব্যবহার করা হচ্ছে সেগুলো অটোমেটিক। আর যেসব ফ্লু মিটার পাওয়া যাচ্ছে না সেগুলো ম্যানুয়াল ছিল। ফলে এসব মিটার ব্যবহার করা হতো না।’ সুত্রঃ সিলেটভিউ